বুনসেন বার্ণার এ পরীক্ষা (দীপ্তিহীন বা অনুজ্জল শিখা) - Jano 420

সর্বশেষ লিখিত

Jano 420

শিক্ষার উন্নতির জন্যই আসুন

Post Top Ad

Responsive Ads Here
100

Thursday, November 7, 2019

বুনসেন বার্ণার এ পরীক্ষা (দীপ্তিহীন বা অনুজ্জল শিখা)

বুনসেন বার্ণার:
ল্যাবরেটরীতে পরীক্ষা কাজে তাপ দেযার জন্য প্রধানত বুনসেন বার্ণারই ব্যবহার করা হয়। বুনসেন বার্ণার প্রাকৃতিক গ্যাস মিথেন সরবরাহের সঙ্গে যুক্ত থাকে। এ গ্যাস জ্বালিয়েই বুনসেন বার্ণারে শিখা উৎপন্ন করা হয়।ধাতুর তৈরী নল আকৃতির এ বার্ণারের নিচে বায়ু প্রবেশের একটি ছিদ্র থাকে যা খুলে বা বন্ধ করে বায়ু প্রবেশ নিয়ন্ত্রন করা যায়। সে অনুসারে বুনসেন বার্ণারে দু'ধরনের শিখা উৎপন্ন হতে পারে। যথা:

১)অনুজ্জল বা দীপ্তিহীন শিখা
২)উজ্জল বা দীপ্তিমান শিখা


১)অনুজ্জল শিখা:
বুনসেন বার্ণারে বায়ুপথ খোলা রেখে অগ্নি সংযোগ করলে অনুজ্জল শিখা উৎপন্ন হয়।বায়ুপথ খোলা থাকায় বায়ুর অক্সিজেনের উপস্তিতিতে গ্যাসের পূর্ন দহন হয়। ফলে এ শিখার অগন্ধ কোনো র্কাবন কনা থাকে না। এ শিখায় প্রচুর তাপ সৃষ্টি হয়(১৬০০°C)।এ শিখাকে জারন শিখাও বলে।এ শিখা প্রধানত দুটি মন্ডলে বিভক্ত। ভেতরের নীল বিজারণী মন্ডল এবং বাইরের দীপ্তিহীন বা অনুজ্জল মন্ডল। এ অনুজ্জল মন্ডলে গ্যাস সম্পূর্ণ দগ্ধ হয় বলে এটির নাম জারন মন্ডলও।

ছবি গ্যালারী:


No comments:

Post a Comment

Post Top Ad

Responsive Ads Here